ডিএনএ বারকোডিং প্রযুক্তির মাধ্যমে ডেঙ্গুর জীবাণু বহনকারী এডিস মশার প্রজাতি চিহ্নিতকরণ গবেষণায় সফল হয়েছে চট্টগ্রামের ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয় (সিভাসু)।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যাথলজি অ্যান্ড প্যারাসাইটোলজি বিভাগের গবেষকদল এই সাফল্য অর্জন করেন। তারা জানাচ্ছেন, ওই গবেষণা ডেঙ্গু নির্মূলে রাখতে পারে সবচেয়ে কার্যকর ভূমিকা।
ছড়িয়ে পড়া ডেঙ্গু যখন সারাদেশেই আতংক, তখন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোারেশন এলাকার বিভিন্ন এলাকা থেকে এডিস মশা ও লার্ভা সংগ্রহ করে নিবিড় গবেষণায় নামেন প্রফেসর জুনায়েদ সিদ্দিকী ও তার গবেষকদল। তাদের গবেষণা বলছে, এডিস মশার শতাধিক প্রজাতি রয়েছে, যার মধ্যে মাত্র দুটি প্রজাতি বহন করছে ডেঙ্গুর জীবাণু।
তারা বলছেন, এই পদ্ধতির পরীক্ষার মাধ্যমে মশা চেনা ও ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষেত্রে এড়ানো যেতে অর্থের অপচয় ও অজানা আতংক। তবে ইতোমধ্যে বিভিন্ন পর্যায়ে গ্রহণ করা উদ্যোগগুলো বাস্তবায়নে সতর্ক হওয়ার ওপরও জোর দিচ্ছেন তিনি।
চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. গৌতম বুদ্ধ দাশ বলছেন, এই গবেষণার ধারাকবাহিকতা ভূমিকা রাখবে ডেঙ্গুবাহিত এডিস মশা নির্মূলের ক্ষেত্রেও।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও প্রতিবেদনে: