হলিউড অভিনেত্রী জেসিকা চ্যাস্টেইন জানিয়েছেন, তার অভিনয়কে বদলে দিতে যেই মানুষটি সবচাইতে বেশি অবদান রেখেছেন, তিনি হলেন আল পাচিনো।
ক্যামেরার সঙ্গে কিভাবে আত্মার সম্পর্ক গড়ে তুলতে হয়, তা জেসিকাকে শিখিয়েছিলেন আল পাচিনো। মনের ভেতরের অনুভূতি গুলো ক্যামেরা কীভাবে বুঝে নিতে পারে, জেসিকা তা জেনেছিলেন পাচিনোর কাছ থেকে। আর এই শিক্ষাগুলোই বদলে দিয়েছিল জেসিকার অভিনয় জীবন।
৪০ বছর বয়সী জেসিকার সঙ্গে ৭৭ বছর বয়সী আল পাচিনোর সম্পর্ক ছিল শিক্ষক এবং ছাত্রীর মতো। একই সঙ্গে তারা ছিলেন ভীষণ ভাল বন্ধু। ২০১১ সালে প্রামাণ্যচিত্র ‘ওয়াইল্ড স্যালোম’-এ অভিনয়ের সময় জেসিকার সঙ্গে পরিচয় হয় আল পাচিনোর। প্রামাণ্যচিত্রটির পরিচালক ছিলেন আল পাচিনো। তখন পাচিনো জনপ্রিয় তারকা হলেও চ্যাস্টেইনকে তেমন কেউই চিনতেন না। তখন তার এমন একটা সময় যাচ্ছিল, যখন পরিচালকদের কাছ থেকে স্রেফ অডিশনের ডাক পাওয়ার অপেক্ষায় থাকতে থাকতে তিনি হাঁপিয়ে উঠেছিলেন। সেই সময়টাতে আল পাচিনোকে পাশে পেয়েছিলেন তিনি। ফলে তার অভিনয় জীবনের মোড় ঘুরে গিয়েছিল। টাইমস অব ইন্ডিয়া