বেশিরভাগ কর্মীই তুলে ধরেছেন কতটা সঙ্কটের মধ্যে পড়ে গেছেন তারা হঠাৎ করে চাকরি হারিয়ে। সঙ্গীতা নামে এক কর্মী জানান, দশম শ্রেণীতে পড়ুয়া ছেলের স্কুলের ফি দেবেন কিভাবে তিনি?
এরই মধ্যে ভাইরাল হয়েছে কর্মীদের বেশ কিছু পোস্টারও। তার মধ্যে রাকেশ কুমার কোহলির হাতে, ‘আমরা খাবারের জন্য পরনির্ভরশীল, দয়া করে ৯ডব্লিউতে রক্ত ঝরাবেন না’ এবং সঙ্গীতা মুখার্জির হাতের, ‘আমাদের কান্না শুনুন, ৯ডব্লিউ উড়তে দিন’ লেখা বেশ সাড়া ফেলেছে।
কর্মীদের কারো মা ক্যান্সারে আক্রান্ত আর কারো সন্তান প্রতিবন্ধী হওয়ায় সাড়ে চার লাখ রুপির ঋণ তার মাথার উপরে। কেউবা পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি।
তহবিল–সংকটে ভারতের বৃহৎ বেসরকারি বিমান কোম্পানি জেট এয়ারওয়েজের অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিমান পরিবহন বন্ধ হয়ে গেছে। ২৫ বছর আগে বিমানসেবা দেওয়া শুরু করেছিলো জেট এয়ারওয়েজ।
তবে তাদের ফ্লাইট বন্ধ হওয়ায় বেড়ে যায় অন্যান্য বিমানের ভাড়া। আগে থেকেই যাদের যাদের টিকিট বুক করা ছিলো তাদের টাকা ফেরত দেবে বলে জানিয়েছে জেট এয়ারওয়েজ।
গত বুধবার অমৃতসর থেকে মুম্বাইতে সর্বশেষ ফ্লাইট পরিচালনা করে জেট এয়ারওয়েজ।