ঢাকার যানজট নিয়ন্ত্রণে যতোগুলো প্রকল্প রয়েছে তার সবগুলো বাস্তবায়ন করা না গেলে যানজট মুক্ত ঢাকা পাওয়া সম্ভব নয়। মগবাজার-মৌচাকের মতো ফ্লাওভার দ্রুত পার হওয়া গেলেও মূল রাস্তায় পৌঁছার আগেই পড়তে হচ্ছে যানজটে।
এমন মন্তব্য করে এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী শ্যামা প্রসাদ বলেছেন, চলতি মাস থেকেই ফ্লাইওভারের সুফল পেতে শুরু করবেন নগরবাসী।
রাজধানীর প্রায় প্রতিটি সড়কেই প্রতিদিনই লেগে থাকে অসহনীয় যানজট ভোগান্তি পোহাতে হয় নগরবাসিকে। ওই যানজটের কবল থেকে পরিত্রান পেতে উড়াল সড়ক নির্মাণে জোড় দেয় সরকার।
অনেক প্রতিক্ষার পর বহুল আলোচিত মগবাজার মৌচাক ফ্লাইওভার পুরোপুরি চালু করার পর প্রথম দিনই ছিল যানজটে ঠাঁসা। তবে এখন পরিস্থিতি পাল্টেছে। বিশেষ করে মৌচাক ও বাংলামটর অংশের যানজট নিয়ন্ত্রণে।
এলজিইডি প্রধান প্রকৌশলী বলছে, ঢাকার কৌশলগত পরিবহন পরিকল্পনার পুরোটা বাস্তবায়ন করা না গেলে শতভাগ যানজট মুক্ত করা সম্ভব নয়।
প্রকৌশলী শ্যামা প্রসাদ বলেন, মগবাজার-মৌচাক ফ্লাইওভার ট্রাফিক সিগনাল পয়েন্টে পুলিশের সঙ্গে সন্বয় করে কাজ করা হচ্ছে। খুব শিগগিরই এই ফ্লাইওভারের আরো সুফল পাওয়া যাবে। তিনি আরও বলেন, মগবাজার-মৌচাক ফ্লাইওভারের প্রতি কিলোমিটার নির্মাণে প্রকৃত ব্যায় হয়েছে ১শ’ ৩২ কোটি টাকা, যা সমসাময়িক বাস্তবায়িত বা বাস্তবায়নাধীন অন্যান্য ফ্লাইওভারের চেয়ে কম।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে: