নিয়মানুযায়ী শুধুমাত্র ডিপ্লোমেটদের কাছে মদ বিক্রির কথা থাকলেও নিয়ম না মেনে রাজধানীর বিভিন্ন ক্লাবগুলোতেও মদ সরবরাহ করে আসছিলো গুলশানের ইস্টার্ন ডিপ্লোমেটিক ওয়্যার হাউজ। এছাড়াও অনুমোদনের বাইরে বাড়তি মাদক মজুদ ছিলো সেখানে।
এছাড়াও অনুমোদনের বাইরে বাড়তি মাদক মজুদ ছিলো সেখানে।
বৃহস্পতিবার রাতে গুলশান-২ এর ১০৮ নম্বর রোডে একটি বাড়িতে বাড়িতে ওয়্যার হাউজটিতে যৌথ অভিযানে এসব অনিয়ম পেয়েছে র্যাব ও কাস্টমস।
পরে সেখান থেকে অনুমোদনের বাইরে ৩৮৬ বোতল বিদেশী মদ, ৮৭ বোতল ফেনসিডিল ও ৭ লাখ টাকা উদ্ধার করা হয়েছে।
র্যাব জানায়, ওয়্যার হাউসটির সরকারি অনুমোদন রয়েছে। কিন্তু তারা অবৈধভাবে অতিরিক্ত মাদকদ্রব্য মজুদ রেখেছিল এবং ব্ল্যাক মার্কেটে বিক্রি করতো এছাড়া, এখান থেকে বিভিন্ন ক্লাব ও ক্যাসিনোতে মাদক সরবরাহ করা হতো।
অভিযানের নেতৃত্বে থাকা র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলম জানান, ওয়্যার হাউজটি থেকে বিভিন্ন ক্লাবে মদ সরবরাহ করা হতো এমন অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযান চালানো হয়। অভিযানে বেশ কিছু অসঙ্গতিসহ অনুমোদনের বাইরে বাড়তি মাদক পাওয়া গেছে।
জানা যায়, কাস্টমসের আইন অনুযায়ী বাড়তি মাদক পাওয়ায়, তার ১০ গুণ পরিমান জরিমানার বিধান রয়েছে। এছাড়া, অনুমোদনের বাইরে ফেনসিডিলের মতো মাদক পাওয়া যাওয়ায় ক্রিমিনাল ল’তেও মামলা হবে।