খাগড়াছড়ি জেলার দীঘিনালা উপজেলার মেরুং ইউনিয়নের বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে। মাইনী নদীর পানি কমছে ধীরগতিতে। মেরুং ইউনিয়নের ছোটমেরুং বাজার ও সড়কের বিভিন্ন অংশের পানি নেমে গেলেও নিম্নাঞ্চলের পানি সরে যায়নি। তবে দীঘিনালা-লংগদু সড়কে যানবাহন চলাচল শুরু হয়েছে।
টানা বর্ষণ ও পাহাড়ী ঢলে খাগড়াছড়িতে বন্যা সৃষ্টি হওয়ায় মঙ্গলবার মেরুং এর নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ায় ৫ গ্রামের অন্তত ১০০ পরিবার ৪টি আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছে।
দীঘিনালার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মো: শহিদুল ইসলাম জানান, আশ্রয় কেন্দ্রে অবস্থান নেয়া পরিবারগুলোকে ১০ ধরণের ত্রাণ সামগ্রী দেয়া হয়েছে।
খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলায় নতুন করে পাহাড়ি ঢলে বেশ কয়েকটি গ্রাম প্লাবিত হয়।
মঙ্গলবার মাইনী নদীর পানি দু’কূল উপচে আশপাশের নিচু এলাকা ডুবে যায়। ছোটমেরুং বাজার ও আশপাশের সড়কে পানি উঠায় খাগড়াছড়ির সাথে রাঙ্গামাটির লংগদু উপজেলার সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
কমপক্ষে ১শ’টি পরিবার ৪টি আশ্রয় কেন্দ্রে অবস্থান নেয় মঙ্গলবার। ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে শুরু হয় ত্রাণ বিতরণ।