নারী অ্যাথলেটদের সম্মাননা জানিয়েছে ক্রীড়া লেখক সমিতি। আয়োজনে পুরনোদের পাশাপাশি ছিলেন নতুনরাও। বিশেষ সম্মাননা পেয়েছেন বরেণ্য দাবাড়ু রানী হামিদ।
বিভিন্ন সময় বিভিন্ন দেশে বিদেশে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উড়িয়েছেন যারা, যাদের জন্য বেজে ওঠে জাতীয় সঙ্গীত, তাদের নিয়ে এ আয়োজন।
বিকেল গড়ানোর আগেই নতুন-পুরোনো অ্যাথলেটদের মিলন মেলায় পরিণত হয় জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের অডিটোরিয়াম।
‘ক্রীড়াঙ্গনে অদম্য নারী’ অনুষ্ঠানে ছিলেন দেশের প্রথম স্বর্ণজয়ী অ্যাথলেট থেকে শুরু করে সাম্প্রতিক এসএ গেমসে স্বর্ণজয়ীরাও।
এই মিলন মেলার উদ্বোধন করেন সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর। তিনি বলেন, আমাদের মেয়েরা যতোটা অগ্রসর হবে আমাদের দেশ তত উন্নত হবে। মেয়েরা পিছিয়ে থাকলে দেশ পিছিয়ে যাবে এটাই বাস্তবতা।
পরে অ্যাথলেটদের হাতে সম্মাননা তুলে দেন মন্ত্রী।
সবচেয়ে সফল দল হিসেবে পুরস্কার পায় বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৪ নারী ফুটবল দল। ক্রীড়াঙ্গনে বিশেষ অবদানের জন্য বিশেষভাবে সম্মানিত হন তিনবার বৃটিশ দাবা চ্যাম্পিয়নশিপ জয়ী রানী হামিদ।