গ্রামবাংলার কিশোর-কিশোরীদের ঘুড়ি ওড়ানো নিয়ে নির্মিত হয়েছে সিনেমা ‘ঘুড়ি’। ছবিটি নির্মাণ করেছেন নাট্যকার ও পরিচালক নাহিদা সুলতানা শুচি।
ঘুড়ি সিনেমার প্রেক্ষাপট সাজানো হয়েছে চঞ্চল মেয়ে মিতাকে নিয়ে। বাবার অবাধ্য হয়ে মিতা কাগজ কেটে বাঁশের চিকন কাঠিতে আটকে বানিয়ে ফেলে ঘুড়ি।
এখন শুধু ওড়ানোর অপেক্ষা। মৃদু বাতাসে খোলা মাঠে, হোঝা নদীর ধারে বা নিজ ভবনের ছাদে উঠে ছেড়ে দিলেই উড়তে থাকে সাইঁ সাইঁ করে ঘুড়ি। মিতা ঘুড়ি ওড়ানোর সময় লাটাই নীচের দিকে টান দেয়। বাতাসের গতির বিপরীত দিক থেকে উড়ে ঘুড়ি।
বাতাস ঘুড়িকে এমন করে দুরদিগন্তে ভাসিয়ে রঙিন স্বপ্ন দেখে মিতা। মিতার বাবা এই স্বপ্নের মাঝে অশনি সংকেত দেখতে পায়। মিতাকে ঘুড়ি ওড়ানো থেকে দূরে সরে আসতে মিতার মাকে নির্দেশ দিলেও কাজ হয় না।
সেহেতু বিয়ের ব্যাপারটা সম্পূর্ণ রূপে পাকাপোক্ত করে।আকাশে রঙিন ঘুড়ি দেখতে কার না মন আনন্দে ভরে উঠে। এমন ইচ্ছে নিয়ে কৈশোরে ফিরে যেতে চান।
ঘুড়ি সিনেমায় অভিনয় করেছেন নজরুল ইসলাম তোফা, সাবেরা শিমু, পিউ আফরিন, পিথা, আরফিন।