সুমিত সুমন, মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি:
মুন্সিগঞ্জের লৌহজং উপজেলার শিমুলিয়াঘাটে ভোর থেকে যাত্রীদের উপচেপড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে।
ফেরি, স্পীডবোট ও ট্রলারে করে যাত্রীরা পদ্মাপাড়ি দিচ্ছেন। ঘাট কর্তৃপক্ষ উভয়মুখী যাত্রীদের চাপ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে। ভোর থেকে নৌরুটে পদ্মা পারের জন্য ১৪টি ফেরি চলাচল করেছে। ১৪ এপ্রিল থেকে সর্বাত্মক লকডাউনের ঘোষণায় গন্তব্যে যাওয়ার হুড়োহুড়িতে বিপুল যানবাহনের সমাবেশে করোনাভাইরাস ছড়ানোর ঝুঁকিতে পড়েছেন শিমুলিয়া ঘটে পারাপারে আসা হাজারো যাত্রী।
সোমবার সকাল থেকে এই ঘাট দিয়ে গাদাগাদি করে যাত্রী পারপার হতে দেখা যায়। উভয়মুখী হাজার হাজার যাত্রী নদী পার হচ্ছে। স্পীডবোট ও ট্রলার চলাচলে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও যাত্রীরা একসাথে গাদাগাদি করে পদ্মা পাড়ি দিচ্ছে। সকাল সাড়ে ১১টার দিকে পারের অপেক্ষায় ছিল ৭ শতাধিক যানবাহন।
বিআইডব্লিউটিসি’র শিমুলিয়া ঘাটের ব্যবস্থাপক প্রফুল্ল চৌহান জানান, ভোর থেকে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে ১৪টি ফেরি চলাচল করছে। শিমুলিয়াঘাটে ৬ শতাধিক যাত্রীবাহী গাড়ি পারের অপেক্ষায় আছে। ফেরিগুলো ঘাটে আসার সাথে সাথে যাত্রীরা গাদাগাদি করে অবস্থান করছে। যাত্রীদের বাড়তি চাপ সামাল দিতে ফেরিতে গাড়ি বহন করতেও বেশি সময় লাগছে।