একটু অসুস্থ হলেই অনেকে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই এন্টিবায়োটিক ওষুধ খেয়ে থাকেন। যা সাময়িরকভাবে অসুখের হাত থেকে মুক্তি দিলেও মানুষের শরীরে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে।
ওজন বাড়ায়: বিভিন্ন গবেষনায় দেখা গেছে অনেক ডেইরি ফার্মে পশুদের মোটা-তাজা করার জন্য এন্টিবায়োটিক খাওয়ানো হয়। এই এন্টিবায়োটিক ওষুধ মানুষের শরীরেও একই প্রভাব ফেলে। এন্টিবায়োটিক ওষুধ খেতে খেতে ধীরে ধীরে শরীরের ওজন বেড়ে যায়।
টাইপ ওয়ান ডায়বেটিক এর আশঙ্কা: যদিও এন্টিবায়োটিক শরীরের অনেক ক্ষতিকর জীবাণু ধ্বংস করে ফেলে কিন্তু খুব কম বয়স থেকে অনেক বেশি এন্টিবায়োটিক খেলে ভবিষ্যতে তাদের টাইপ ওয়ান ডায়বেটিক্স হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
শরীরের প্রয়োজনীয় ব্যাক্টেরিয়া ধ্বংস করে ফেলে: অনেক ব্যাক্টেরিয়া আছে যা মানুষের শরীরের জন্য অন্তত্য প্রয়োজনীয়। যেমন ‘এইচ পাইলোরি’। কিন্তু এন্টিবায়োটিকের উচ্চমাত্রার ডোজে এই ব্যাক্টেরিয়া ধ্বংস য়ে যায়। যার ফলে হাঁপানি রোগ হতে পারে।
রোগ
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়: অতিরিক্ত মাত্রায় এন্টিবায়োটিক ওষুধ খাওয়ার সবথেকে ক্ষতিকর দিক হলো একসময় শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। কোনো এন্টিবায়োটিকই আর কাজ করেনা। সহজে কোনো ইনফেকশন শুকায় না।