গণঅভ্যুত্থান দিবসের ৫০ বছর পূর্তি আজ। ১৯৬৯ সালের ওই অভ্যুত্থানের পথ ধরেই আইয়ুব খানের পদত্যাগ, বঙ্গবন্ধুর মুক্তি এবং একাত্তরে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশ।
গণঅভ্যুত্থানের সেই স্মৃতি তুলে ধরেছেন সে সময়ের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের ভিপি তোফায়েল আহমেদ।
৬ দফা পেশ করে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তখন কারাগারে। ৬ দফাকে সমর্থন জানিয়ে আওয়ামী লীগ, ভাসানীর নেতৃত্বে ন্যাপ, ছাত্র ইউনিয়নের দুই গ্রুপসহ বিভিন্ন সংগঠন মিলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ঘোষণা করা হলো ১১ দফা। ডাকসুর ভিপি তখন তোফায়েল আহমেদ।
তিনি বলেন, সরকারবিরোধী আন্দোলনে পাকিস্তানি শাসকদের নিপীড়ন আন্দোলনকে আরো উস্কে দিল। গণঅভ্যুত্থানে পতন হলো আইয়ুব খানের, মুক্তি পেলেন বঙ্গবন্ধু।
ঢাকা মেডিকেল থেকে চানখারপুলের রশিদ বিল্ডিংয়ের সামনে গুলিতে শাহাদৎবরণ করেছিলেন আসাদ। সেখানে কোনো স্মৃতিচিহৃ নেই।
সচিবালয়ের পথে শিক্ষাভবনের পাশে ভবনটির সামনে গুলিতে নিহত হয়েছিলেন মতিউর। সেখানেও কোনো স্মৃতির স্বাক্ষর নেই। কেউ বুঝতে পারবে না.. এসব এলাকা বাংলাদেশের অভ্যুত্থানের ইতিহাসের সাক্ষী।