দ্বিতীয় দফা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সারা দেশে সহিংসতায় ৯ জন নিহত হয়েছে। বিভিন্ন স্থানে সংঘর্ষে আহত হয় কমপক্ষে ৫০ জন। সংঘর্ষের ঘটনায় বেশ কিছু জায়গায় ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয়।
দ্বিতীয় দফা ইউপি নির্বাচনেও বিভিন্ন স্থানে সহিংসতা দেখা যায়। চট্টগ্রামের সন্দ্বীপের বাউরিয়া ইউনিয়নের পূর্ববাউরিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রে ত্রিমুখী সংঘর্ষে ৩ জন নিহত হয়েছে। সংঘর্ষে এক পুলিশ কনস্টেবলসহ ৭ জন আহত হয়।
ঢাকার কেরানীগঞ্জের হযরতপুর ইউনিয়নের মধুরচরে দুই প্রার্থীর সমর্থকদের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে শুভ নামের এক স্কুল ছাত্র নিহত হয়েছে।
যশোরে বোমা তৈরির সময় বিস্ফোরণে ২ জন নিহত ও তিনজন গুরুতর আহত হয়। বুধবার রাতে যশোর সদর উপজেলার লেবুতলা আন্দোলপোতা মাঠে এ ঘটনা ঘটে।
এছাড়াও চাঁচড়ায় বোমা হামলায় এক জন নিহত হয়েছে।মাদারীপুর সদর উপজেলার ধুরাইল ইউনিয়নে দুই পক্ষের সংঘর্ষের সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সুজন মৃধা নিহত হয়েছে। নিহত সুজনের বাবার দাবি পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারিয়েছে তার সন্তান।
এছাড়াও জামালপুরের মেলান্দহে নির্বাচনী সংঘর্ষের সময় হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে নিহত একজন হয়।