বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় সংশ্লিষ্টতা থাকলেই গ্রেপ্তার করা হবে। এক্ষেত্রে এজাহারে নাম আছে কিনা তা দেখা হবে না।
শুক্রবার মহানগর পুলিশের গণমাধ্যম সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপির কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইমের (সিটিটিসি) প্রধান মনিরুল ইসলাম এ কথা বলেন।
মনিরুল ইসলাম বলেন, আবরার ফাহাদ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় সংশ্লিষ্টতা থাকলেই গ্রেপ্তার করা হবে। এক্ষেত্রে এজাহারে নাম আছে কিনা তা আমরা দেখা হবে না। সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের মাধ্যমে সুষ্ঠু তদন্ত করে মামলার কাজ শেষ করে আমরা বিজ্ঞ আদালতে জমা দিব।
তিনি বলেন, গতকাল ও আজকে এজাহারভুক্ত দুই আসামিকে সিলেট থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ঘটনার সঙ্গে তাদের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে বলেই তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার এক আসামির ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি নিয়ে তাকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ১৬৪ স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দির কপি এখনো আমরা পাইনি। কপি পেলে আমরা সিদ্ধান্ত নিব যে কতটুকু শেয়ার করতে পারব। শুধুমাত্র একজনের ১৬৪ পেলে আর বাকিদেরটা পাওয়া না গেলে কতটুকু প্রকাশ করা যাবে তা নিয়ে আইনি বিধিনিষেধ রয়েছে।