স্থল সংযোগের মাধ্যমে দক্ষিণ এশিয়ায় বাণিজ্য সম্প্রসারণ ঘটবে বলে মনে করছে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিপিডি। তাদের আলোচনায় অর্থনীতিবিদরা চুক্তি বাস্তবায়নে বন্ধুত্বপূর্ণ মনোভাব, বন্ধু রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে বিনিয়োগ সহায়তা এবং মাশুল ঠিক করার ক্ষেত্রে পারস্পারিক সমঝোতার বিষয়গুলো বিবেচনায় রাখার সুপারিশ করেছেন।
বাণিজ্য সম্প্রসারণে বাংলাদেশ-ভুটান-ভারত এবং নেপালের মধ্যে সড়ক সংযোগ চুক্তির সুফল নিয়ে আশাবাদী অর্থনীতিবিদ এবং কূটনীতিবিদরা। ব্র্যাক সেন্টারে আয়োজিত সিপিডির গোলটেবিল বৈঠকে বিনিয়োগের সাথে সামঞ্জস্য রেখে তারা কানেকটিভিটি কৌশল ঠিক করার পরামর্শ দিয়েছেন।
আলোচনায় উপস্থিত ছিলেন সিপিডি’র নির্বাহী পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান, সিপিডির সম্মানিত ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, ভারতীয় হাইকমিশনার পঙ্কজ শরণ এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
এরই মধ্যে ভারতে বাংলাদেশের রপ্তানি অনেক বেড়েছে বলে আলোচনায় জানান ভারতীয় হাইকমিশনার পঙ্কজ সরণ।

একইভাবে বাণিজ্য সম্পর্ক বাড়াতে আশাবাদের কথা জানিয়েছেন বাংলাদেশে নেপালের রাষ্ট্রদূত হরিহরণ শ্রেষ্ঠ। আর সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেছেন, বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ গুরুত্ব দিয়ে কানেকটিভিটি চুক্তি বাস্তবায়ন করবে সরকার।
বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, সড়ক সংযোগ চুক্তি এমনভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে যাতে তা সবার জন্যই সুফল বয়ে আনে।