তরুণ রাঁধুনী তৈরির লক্ষ্য নিয়ে ‘ইফতার রান্না’ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে কুকিং এসোসিয়েশন। এ ধরণের উদ্যোগ থেকে বিশ্ব মানের রাঁধুনী তৈরি করা সম্ভব বলে মনে করছেন রান্না বিশেষজ্ঞরা।
গেলো মাসে অনলাইন ও ফেসবুক থেকে রমজানের ইফতার রান্না প্রতিযোগিতার জন্য সারা দেশ থেকে ৪৮ জন প্রতিযোগী এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। আয়োজনে ছিলো ক্রিসপি চিকেন রোস্ট, বাদাম চকলেট মিল্ক শেড, কচু ও কলার বড়া, চিকেন ব্রেড বল এবং বিভিন্ন ধরণের সরবতের আইটেম।
প্রতি প্রতিযোগীর জন্য সর্বোচ্চ দুটি আইটেম রান্নার জন্য নির্ধারণ করা হয়। রান্না বিশেষজ্ঞ টনি খান বলেন, ঠান্ডা খাবার ঠান্ডার মধ্যে থাকতে হবে। আর গরমের জন্য গরম খাবার। মানুষের এই আগ্রহটা এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
কুকিং এসোসিয়েশন সাধারণ সম্পাদক মেহেরুন নেসা, মেয়েরা উৎসাহিত হচ্ছে এবং স্বাস্থ্যসম্মত ইফতার যাতে তারা পরিবেশন করতে পারে সে জন্যই আমাদের এই অনুষ্ঠানটা করা।
এসোসিয়েশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট রিমা জুলফিকার বলেন, এখানে আমরা ভাল এবং স্বাস্থ্যসম্মত ইফতার আমরা এখানে পেয়েছি।
আরেক ভাইস প্রেসিডেন্ট মনিরা সুলতানা বলেন, প্রতিটা মেয়ের একেবারে ছোটবেলা থেকেই একটা আগ্রহ থাকে এবং ১২ বছরের একটা মেয়েও এখানে প্রতিযোগিতায় এসেছে।
উপস্থাপনা, পরিমাণ ও স্বাদের ওপর ভিত্তি করে প্রতিযোগিদের রান্না বিচার করা হয়।
কুকিং এসোসিয়েশন সভাপতি কেকা ফেরদৌসী বলেন, প্রতিযোগিদের নানা ধরনের খাবারগুলাে ছিল এবং নতুন নতুন রেসিপি ছিল সবই আমাদের খুব ভাল লেগেছে।
পরে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।