দেশের অধিকাংশ কৃষক মাটির পুষ্টিমাণ যাচাই না করে যতেচ্ছ সার প্রয়োগ করেন। এর ফলে একদিকে যেমন মাটির পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়, তেমনি বঞ্চিত হন কাঙ্ক্ষিত ফলন থেকে।
একজন কৃষক বলেন, মাটি পরীক্ষা করা কারণে আমরা কৃষকরাই লাভবান হচ্ছি। এর ফলে আমাদের সার লাগছে কম।
আরেকজন কৃষক বলেন, যারা মাটি পরীক্ষা না করে আবাদ করছে তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
আঞ্চলিক পর্যায়ে মৃত্তিকা গবেষণাগারের স্বল্পতার কারণে মাটি পরীক্ষা করার সুযোগ হয় না বলে জানান অনেক কৃষক। তারা বলেন, এই রকম একটি কর্মশালায় গিয়ে আমাদের প্রথমবারের মতো অভিজ্ঞতা হলো মাটি পরীক্ষা করার ব্যাপারে।
নেত্রকোনা কৃষি অধিদফতরের খামার বাড়ির সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়েছে মাটি পরীক্ষাকরণ ও সার সুপারশি বিষয়ক ওই কর্মশালা। এতে দশ জন কৃষক ও ১০ জন উপ-সহকারী কৃষক কর্মকর্তা অংশ নেন।