নতুন বছরে প্রকাশিতব্য ডাকটিকিটের আলোচনায় প্রাধান্য পেয়েছে, মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশের সংস্কৃতি আর কৃষি খাত।
সম্প্রতি জাতিসংঘ ঘোষিত বৈশ্বিক সংস্কৃতিক ঐতিহ্য ‘মঙ্গল শেভাযাত্রা’, বাংলাদেশের মৃৎশিল্প আর নারী মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানে প্রকাশিত হচ্ছে ডাকটিকিট। উপদেষ্টা পরিষদের সিদ্ধান্তে বাংলাদেশের ভাসমান চাষাবাদ ও বাজার ব্যবস্থাপনাও স্থান পাচ্ছে ডাকটিকিটের তালিকায়।
৮ জানুয়ারি রাজধানীর ডাকভবনে নতুন বছরে প্রকাশিতব্য ডাকটিকিটের আলোচনায় এসব তথ্য জানানো হয়।
ডাক মহাপরিচালক প্রবাস চন্দ্র সাহা বলেন এখনও কিন্তু টিকে আছে চিঠির খামের ওপর সেঁটে দেওয়া ‘ডাকটিকিট’। অনেক সৌখিন সংগ্রাহক ডাক টিকিটকে বাঁচিয়ে রেখেছেন। একটি দেশের সংস্কৃতিক আচার, কৃষ্টিসহ সামগ্রিক চরিত্র ফুটিয়ে তোলার শক্ত মাধ্যম হিসেবে ডাকটিকিট আয় করছে বৈদেশিক মুদ্রাও।
প্রতি বছরের মতো এবারও প্রকাশিত হবে বিষয়ভিত্তিক ডাকটিকিট বলে জানিয়েছেন ডাক মহাপরিচালক।
ডাক পিয়নের হাক শুনে, বাড়িশুদ্ধ এক হয়ে যাওয়া সেই দিনগুলো এখন অতীত। হাতে লেখা চিঠির চল নেই বলেই থেমে গেছে ডাক পিয়নের চিরচেনা ডাক। গোটা-গোটা শব্দে বাবা-মায়ের কুশল কিংবা প্রেমিক মনের আবেগ আর ধরা পড়ে না চিঠির পাতায়। প্রযুক্তি পাল্টে দিয়েছে সব, চিঠির বদলে এসেছে ইমেইল; মোবাইল ফোন এবং সামাজিক যোগাযোগ এনেছে আরো বড় পরিবর্তন।
ভিডিও রিপোর্টটি দেখতে নিচে ক্লিক করুন: