`আমি অসহায় মানুষের ডাক্তার হতে চাই। মাত্র ২ বছর বয়সে ব্লাড ক্যান্সারে আমার বাবা মারা যান ।তার চেহারাও ঠিকমত মনে নাই। আমার মা তখন আমাকে নিয়ে মামার বাসায় নিয়ে আসেন। মাত্র ৪ বছর বয়সে স্কুলে যাওয়া শুরু। প্রতিটি পরীক্ষায় সবচেয়ে ভাল নম্বর পেতাম।আমি যখন এসএসসি পরীক্ষা দেই তখন আমি ছিলাম ক্লাসে সবার ছোট। ক্লাস ফাইভে বৃত্তি পরীক্ষা দেওয়ার ফি ছিলো ৫০ টাকা। কিন্তু তা দেওয়ার মত সামর্থ ছিল না। মা’র শরীর ছিল অসুস্থ,ঔষধ কেনার টাকাটাও ঘরে ছিলো না’- বলছিলো ইমরান হাসান, স্যার সলিমুল্লাহ্ মেডিকেল কলেজের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী।
ইমরান হাসান তার বাবাকে হারানোর পর থেকেই বুঝেছে একমাত্র শিক্ষাই তাকে তার সব ইচ্ছাগুলো পূরণ করে দিতে পারে। দারিদ্র্য আর অভাব দূর করতে পারে। এই মেধাবী শিক্ষার্থীর ব্রত, অসহায় মানুষের চিকিৎসা সেবা দেওয়া এবং এভাবেই সে মানুষের পাশে থাকতে চায়।
বিস্তারিত দেখুন ডিজিটাল শর্টে: