১৬৮ রানের লক্ষ্যে নামা বাংলাদেশ লিটন-আফিফ জুটিতে আশা দেখছিল। তৃতীয় উইকেটে দুজনে ৫০ রান তুলে বিচ্ছিন্ন হতেই ছন্দপতন। ২ উইকেটে ৮৭ থেকে ৬ উইকেটে ১০১। ১৪ রানে ৪ উইকেট নেই। সেই বিপর্যয়ে কার্যত ম্যাচ থেকেই ছিটকে যায় সোহানের দল।
ম্যাচ শেষে বিষয়টি নিয়ে হতাশা ঝরল অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহানের কণ্ঠেও। মাঝখানে টপাটপ উইকেট হারানোকেই হারের কারণ বলছেন তিনি।
‘আমরা হতাশ। উইকেট ভালো ছিল। আমাদের কয়েকটি ক্ষেত্রে উন্নতি করতে হবে। মাঝখানে অনেক উইকেট হারিয়েছি। লিটন-আফিফ ভালো ব্যাটিং করেছে। ইয়াসিরও ভালো করেছে। তারা কিছু ইতিবাচকতা দেখিয়েছে।’
৪ ওভারে ২৫ রানে ২ উইকেট তুলে ক্রাইস্টচার্চের কন্ডিশনে চেনাছন্দে ছিলেন তাসকিন। অধিনায়ক আলাদা করেই ২৭ বর্ষী পেসারের প্রশংসা করলেন, ‘তাসকিন ভালো বোলিং করেছেন। আমাদের জন্য কয়েকটি উইকেট নিয়েছেন।’
৪ ওভারে বাঁহাতি স্পিনার নাসুম ২২ রানে নেন এক উইকেট। মিরাজ ১২ রানে এক উইকেট নিলেও তাকে দুই ওভারের বেশি করাননি সোহান।
৪ ওভার করে ব্যর্থ মোস্তাফিজ ডেথ ওভারেও রান বিলিয়েছেন শুরুর মতোই, দিয়েছেন ৪৮ রান, পাননি একটি উইকেটও। এক উইকেট নিলেও খরুচে হাসান মাহমুদ দেন ৪২ রান।
এমন বোলিংয়ের পরও মোস্তাফিজ-হাসান পাশেই পাচ্ছেন সোহানকে, ‘বোলাররা ভালো করেছে। তবে আমরা কয়েকটি ক্ষেত্রে পরিবর্তন করতে পারি।’