মেহেরপুরের গাংনীর রাজাপুর গ্রামের তাঁতপল্লী ঘিরে দশ থেকে পনের বছর আগেও ছিল তুমুল ব্যস্ততা। প্রায় চারশ’ তাঁতী পরিবার শাড়ি, লুঙ্গি ও গামছা তৈরি করে জীবনযাপন করতো। নানা সঙ্কটে তাঁতপল্লীর সেই কর্মচাঞ্চল্য এখন আর নেই। হাতেগোনা কয়েকজন তাঁতী পূর্ব পুরুষদের পেশা ধরে রেখেছেন। তাদের আশা, সরকারি সুবিধা পেলে আবারো ঘুরে দাঁড়াতে পারবে তাঁত শিল্প।