স্ট্রাইকার লুইস সুয়ারেজ, এডিনসন কাভানিসহ অভিজ্ঞ খেলোয়াড়দের রেখেই কাতার বিশ্বকাপের দল দিয়েছে দুবারের চ্যাম্পিয়ন উরুগুয়ে। অভিজ্ঞ ৩৫ বর্ষী সুয়ারেজ এবং কাভানি নিজেদের চতুর্থ ও শেষ বিশ্বকাপে যাচ্ছে।
সুয়ারেজ ১৩৪ ম্যাচে ৬৮ গোল করে উরুগুয়ের ইতিহাসের সর্বোচ্চ স্কোরার। পরের স্থানে কাভানি, ১৩৩ ম্যাচে ৫৮ গোল করেছেন।
স্কোয়াডে অভিজ্ঞ অন্যরা হলেন- গোলরক্ষক ফের্নান্দো মুসলেরা, ডিফেন্ডার ডিয়েগো গডিন এবং মার্টিন ক্যাসেরেস।
কোচ ডিয়েগো আলোনসো ডিফেন্ডার রোনাল্ড আরাউজোকে রেখেছেন। ডান ঊরুতে চোটের পর তার অস্ত্রোপচার হয়েছে। পুরোপুরি ফিট না হলেও সেরে উঠছেন দ্রুত।
লা সেলেস্তেরা গত তিন আসরেই নকআউটে উঠেছে। ২০১০ আসরের সেমিফাইনালিস্ট।
বিশ্বকাপের পর্দা ওঠার চারদিন পর, তথা ২৪ নভেম্বর উরুগুয়ের প্রথম ম্যাচ সাউথ কোরিয়ার বিপক্ষে। ‘এইচ’ গ্রুপে তাদের সঙ্গে রয়েছে ফেভারিট পর্তুগাল ও ঘানা। ২৮ নভেম্বর পর্তুগাল ও ২ ডিসেম্বর ঘানার বিপক্ষে নামবে উরুগুয়ে।
উরুগুয়ের বিশ্বকাপ দল
গোলরক্ষক: ফের্নান্দো মুসলেরা, সার্জিও রোচেট, সেবাস্টিয়ান সোসা
ডিফেন্ডার: রোনাল্ড আরাউজো, সেবাস্টিয়ান কোয়েটস, মার্টিন ক্যাসেরেস, গুইলের্মো ভারেলা, মাতিয়াস ভিনা, ম্যাথিয়াস অলিভেরা, হোসে মারিয়া গিমেনেজ, ডিয়েগো গডিন, হোসে লুইস রদ্রিগুয়েজ।
মিডফিল্ডার: লুকাস টোরেইরা, মাতিয়াস ভেচিনো, রদ্রিগো বেন্টানকুর, ম্যানুয়েল উগার্তে, জর্জিয়ান ডি আরাসকেটা, নিকোলাস ডি লা ক্রুজ, ফেদেরিকো ভালভার্দে, ফাকুন্দো পেলিস্ট্রি, অগাস্টিন ক্যানোবিও, ফাকুন্দো তরেস।
ফরোয়ার্ড: লুইস সুয়ারেজ, ডারউইন নুনেজ, ম্যাক্সিমিলিয়ানো গোমেজ, এডিনসন কাভানি।