ছুটি কাটিয়ে মিয়ামি থেকে ব্রাজিলে ফিরছিলেন নেইমার। সঙ্গে ছিলেন তার বোন রাফায়েলা। বার্বাডোজ থেকে উড়াল দেওয়া ব্যক্তিগত বিমানটি হঠাৎ বাজে আবহাওয়ার সমুখ্খনীন হয়। সে সময় পাইলট জরুরি অবতরণ করলে প্রাণে বেঁচে যান পিএসজির ব্রাজিলিয়ান তারকা।
দুজনেই অক্ষত অবস্থায় উত্তর-পূর্ব ব্রাজিলের একটি ছোট বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করেন বলে গণমাধ্যমের খবর। যদিও ব্রাজিলের একটি সূত্রের দাবি, বিমানে তারকা ফরোয়ার্ড ছিলেন না। অনেক গণমাধ্যম জানিয়েছে, তার বোনও ছিলেন না বিমানে।
গত সপ্তাহে মিয়ামির সমুদ্রসৈকতে বান্ধবী ব্রুনা বিয়ানকার্ডি ও বোন রাফায়েলার সঙ্গে দেখা গিয়েছিল ব্রাজিল অধিনায়ককে। ছুটি কাটিয়ে দেশে ফেরার পথে কিছুক্ষণের মধ্যেই খারাপ আবহাওয়ার মধ্যে পড়ে তাদের বিমান। প্রচণ্ড ঝাঁকুনি শুরু হলে পাইলট জরুরি অবতরণের সিদ্ধান্ত নেন। উত্তর-পূর্ব ব্রাজিলের একটি ছোট বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করে পাইলট।
বিমান ছাড়ার আগে বোন রাফায়েলাকে নিয়ে একটি ছবি তুলেছিলেন নেইমার। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সেই ছবি পোস্টও করেন তিনি। পিএসজি তারকার ব্যক্তিগত এই বিমানটি ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৫৩১ কিলোমিটার গতিতে উড়তে পারে। একটানা ২,৯০০ নটিক্যাল মাইল উড়তে পারে। লিগ্যাসি ৪৫০ মডেলের আট আসনের ছোট বিমানটির মূল্য ১০.৮ মিলিয়ন ডলার।