‘কবিতা পড়ার প্রহর এসেছে’ কিংবা ‘আমায় ডেকো না, ফেরানো যাবে না’ গানগুলো যেমন নষ্টালজিক করে দেয়, তেমনি সংগীতের এমন শান্ত সুরের মূর্ছনা ছুঁয়ে যায় হৃদয়। কুমার বিশ্বজিতের কণ্ঠে ‘যেখানে সীমান্ত তোমার’ অথবা জেমস যখন গেয়ে ওঠেন ‘লিখতে পারি না কোন গান আজ তুমি ছাড়া’ তখন হৃদয়ে যে সুর ও সংগীতের এক আবহের সৃষ্টি হয়, সে আবহের নাম লাকী আখান্দ। সদ্যপ্রয়াত লাকী আখান্দ বেঁচে থাকবেন একজন প্রখ্যাত সুরকার, সংগীত পরিচালক আর এক অবিস্মরণীয় স্রষ্টা হিসেবেই। শুদ্ধ ও সুন্দরের প্রতি ছিলো যার গভীর অনুরাগ।
শুক্রবার সন্ধ্যা ছয়টায় রাজধানীর একটি হাসপাতালে লাকী আখান্দ মারা যান। তিনি দীর্ঘদিন ফুসফুসের ক্যানসারে ভুগছিলেন।
পারিবারিকভাবেই লাকী আখান্দের খুব কাছাকাছি ছিলেন ফাহমিদা নবী ও সামিনা চৌধুরী। গানের জগতের অসামান্য প্রতিভাধর দুই বোন আজ চ্যানেল আই অনলাইনকে জানান লাকী আখান্দকে ঘিরে তাদের স্মৃতিকথা; জানান প্রিয় ‘লাইচা’ কতোটা জুড়ে ছিলেন তাদের শৈশব থেকে সংগীত তারকা হয়ে ওঠার পেছনে।
বিস্তারিত দেখুন ডিজিটাল শর্টে: