গাজায় রাফাহ দক্ষিণ অঞ্চলের একটি কিন্ডারগার্টেন স্কুলসহ বেশ কিছু স্থানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী।
হামলায় কিন্ডারগার্টেনে আশ্রয় নেয়া দুই শিশু নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এছাড়াও রাফাহ পূর্ব অঞ্চলে বিমান হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাড়িয়েছে ২৪ জনে।
সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।
ইউরোপীয় গাজা হাসপাতালের আশেপাশে খান ইউনিসেও ভয়ঙ্কর যুদ্ধ, বিমান হামলা এবং গোলাগুলির খবর পাওয়া গেছে। এদিকে ইরান-সংশ্লিষ্ট গোষ্ঠীগুলোর বিরুদ্ধে আরও হামলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
এই বিষয়ে হুথি কর্মকর্তা বলেছেন, সিরিয়া, ইরাক এবং ইয়েমেনে মার্কিন হামলা ‘আমেরিকান ঔপনিবেশিক উপস্থিতির’ বিরুদ্ধে জনগণকে আরও ঐক্যবদ্ধ করবে।
অন্যদিকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, জিম্মিদের ছাড়িয়ে আনতে হামাসের সঙ্গে সব চুক্তিতে তারা সম্মত হবেন না এবং হামাসের সব দাবি-দাওয়াও মেনে নেয়া হবে না।
তিনি আরও বলেন, ইসরায়েলর নীতি একদম স্পষ্ট, আমরা হামাসাকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করতে চাই। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রচার করা হচ্ছে, হামাসের সঙ্গে নতুন চুক্তির অংশ হিসেবে তিনি কয়েক হাজার ফিলিস্তিনিকে মুক্তির সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। কিন্তু এ খবরটি সঠিক নয়।