বৈশ্বিক মহামারি প্রতিষেধক হিসাবে দেশে এ পর্যন্ড ২৬ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন প্রদান করা হয়েছে।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালিক আজ সংসদে জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য মুজিবুল হকের এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাব এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, এই ২৬ কোটি ভ্যাকসিনের মধ্যে প্রথম ডোজ ১৬ কোটি, দ্বিতীয় ডোজ ১১ কোটি ৭৫ লাখ এবং বুস্টার ডোজ ১ কোটি ৫০ লাখ রয়েছে।
একই প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, এ পর্যন্ড বাংলাদেশ মোট ২৯ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন পেয়েছে। এর মধ্যে ১৮ কোটি ডোজ ক্রয় করা হয়েছে। বাকি ১১ কোটি ভ্যাকসিন কোভিড ফ্যাসিলিটির আওতায় বিনামুল্যে পাওয়া গেছে।
জাসদের শিরীন আখতারের অপর এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, এ মাসের শেষের দিকে ১২ থেকে ৫ বছর বয়সি শিশুদের করোনা ভ্যাকসিন প্রদান কার্যক্রম শুরু করা যাবে। তিনি বলেন, শিশুদের করোনা ভ্যাকসিন আলাদা, তাও বাংলাদেশ সংগ্রহ করেছে।
মন্ত্রী বিএনপির হারনুর রশীদের এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে বলেন, স্বাস্থ্যখাতের যে কোন অনিয়ম দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরকার ব্যবস্থা নিয়েছে এবং নিচ্ছে। এ ব্যাপারে কোন ধরনের আপোস করা হবে না।
তিনি আরও জানান, দেশে এখন বেশ কয়টি বিশেষায়িত হাসপাতাল রয়েছে, এসব হাসপাতাল থেকে জনগণ চিকিৎসা সেবা পাচ্ছেন।