২০১২ সালে গান লেখা শুরু করেছিলেন গীতিকার স্নেহাশীষ ঘোষ। এরপর কেটে গেছে ৯ বছর। এই ক’বছরে দেশের নামিদামি শিল্পীরা তার লেখা গান গেয়েছেন। বেশকিছু গান পেয়েছে শ্রোতাপ্রিয়তা!
সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে নিশো-মেহজাবীন অভিনীত ‘বান্টি-বানু’ নামের একটি নাটক। মহিদুল মহিম পরিচালিত এই নাটকে ‘চলো করি প্রেম’ শিরোনামের একটি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন ইমরান এবং কণা। ইমরানের সুর-সংগীতে গানটি লিখেছেন স্নেহাশীষ ঘোষ। গত ২৬ ফেব্রুয়ারি সিএমভি মিউজিকের ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত হয়েছে এই গান।
‘চলো করি প্রেম’ গানটির মাধ্যমেই নিজের ক্যারিয়ারের ৫০০ তম গানের মাইলফলক স্পর্শ করলেন গীতিকার স্নেহাশীষ। ২০১২ সালে ইলিয়াস-আনিকার গাওয়া ‘এক পলকে’ গানটি দিয়ে ছিল তার যাত্রা শুরু যার সুর-সংগীত ছিল অয়ন চাকলাদারের।
এখন পর্যন্ত বিভিন্ন কণ্ঠশিল্পীর কণ্ঠে জনপ্রিয়তা পেয়েছে তার বেশকিছু গান। এ প্রসঙ্গে স্নেহাশীষ বলেন, ৫০০ তম গান লেখার অনুভূতি সত্যিই অন্যরকম। চলতে ফিরতে মানুষের মুখে যখন নিজের লেখা গান শুনতে পারি তখন এটাকেই সবথেকে বড় প্রাপ্তি বলে মনে হয়। আমার লেখা গানের প্রতি মানুষের এই ভালোবাসা-ই সামনে আমাকে আরও ভালো গান লেখার প্রেরণা যোগাবে।
এ পর্যন্ত স্নেহাশীষ ঘোষের লেখা কিছু শ্রোতাপ্রিয় গান- ইমরানের কণ্ঠে ফিরে আসোনা,ইশ কি সুন্দর যে তুই, ভালোবেসে মন কি পেলো, মুসাফির। মিনারের কণ্ঠে ‘আবার’, মিলন-স্বরলিপির কণ্ঠে ‘লক্ষ্মী-সোনা রাগ করেনা’, ন্যানসি-মিলনের কণ্ঠে ‘ডানাকাটা পরী’, ইমরান-ন্যানসির কণ্ঠে ‘ভালো আছি ভালোবেসে’, ইমরান-বৃষ্টির কণ্ঠে ‘আজ ভালোবাসোনা’, আসিফ আকবর-সালমার কণ্ঠে ‘আই অ্যাম ইন লাভ’, তাহসানের কণ্ঠে ‘আবারও’ এবং কাজী শুভর কণ্ঠে ‘নাই কিছু আর’ উল্লেখযোগ্য।