বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংক প্রতিশ্রুত ২২ বিলিয়ন ডলারের মধ্যে ১৫ বিলিয়ন ডলার ছাড় দেওয়া হয়েছে। স্বাধীনতার পর থেকে এ পর্যন্ত যতো সহায়তা পেয়েছে তার ২৯ শতাংশই বিশ্বব্যাংকের। বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে ২০১৪-১৫ অর্থবছরে প্রায় ২ বিলিয়ন ডলারের ১৩টি চুক্তি সই হয়েছে। ছাড় হয়েছে প্রায় ১ বিলিয়ন ডলার।
বিশ্বব্যাংক-আইএমএফ এর বার্ষিক সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে সদস্য দেশের অর্থমন্ত্রী ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নররা ব্যস্ত সময় কাটিয়েছেন দ্বি-পাক্ষিক বৈঠকে। অর্থমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ প্রতিনিধিরা বাজেট সহায়তা নিয়ে বৈঠক করেন বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট এনেট ডিক্সনের সঙ্গে। পরের বৈঠকটিতেও ছিলেন এনেট ডিক্সন।
তবে বিশ্বব্যাপী বিশ্বব্যাংকের কার্যক্রম বিভাগের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট যোগ দেন আর কাইল পিটারস। অর্থমন্ত্রী অনুরোধ জানান সংস্থাটির কান্ট্রি ডিরেক্টর পদে এমন কাউকে দেয়ার যার বাংলাদেশের ব্যাপারে ভালো ধারনা রয়েছে।
মন্ত্রী জানান, বিশ্বব্যাংকের সহযোগী সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যান্স কর্পোরেশন আইএফসি’র উদ্যোগে ১ বিলিয়ন ডলারের টাকা বন্ডের কাঠামো ঠিক হবে শিগগিরই।