রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় দীর্ঘদিন ড্রেন পরিষ্কার না করায় একদিকে যেমন জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হচ্ছে, তেমনি মশার উপদ্রবের সঙ্গে চিকুনগুনিয়ার মতো ভাইরাসজনিত জ্বরের প্রকোপ বাড়ছে। চিকুনগুনিয়া ছড়ানোর পেছনে নগরবাসীর অসচেতনতাকেও দায়ী করছেন অনেকে।
আজিমপুর এলাকার পানি বের হওয়ার পথ আজিমপুর কবরস্থানের একটি ড্রেন ১০ থেকে ১৫ বছর হলো পরিষ্কার করে না সিটি কর্পোরেশন। এ ড্রেনে জন্ম নেয়া মশাই আশপাশের এলাকায় ছড়িয়ে পড়ছে। এ থেকে চিকুনগুনিয়াসহ মশাবাহিত নানারোগে আক্রান্ত হচ্ছেন এলাকাবাসী।
ড্রেনে পানি আটকে থাকা একটু বৃষ্টিতেই তৈরি হয় জলাবদ্ধতা। এ ড্রেনের পাশেই আজিমপুর অগ্রনী বালিকা বিদ্যালয়। রাতের বৃষ্টিতে স্কুলের ভেতর পানি ঢোকায় কর্তৃপক্ষ বুধবারের পরীক্ষা বাতিল করেছে।
অগ্রণী বালিকা বিদ্যালয়ের পাশেই কামিনী ভবন। এ ভবনে সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকেন। ১২ তলা ভবনটির ছাদে দেখা যায়, ফুলের টবে এডিস মশা জন্ম নেয়ার মতো জমে থাকা পানি।
সচেতন সমাজের চোখের আড়ালে থেকে যাচ্ছে এডিস মশার জন্মস্থান। এর ফলে এ ভবনের অনেকেই চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে সিটি কর্পোরেশনের পাশাপাশি জনগণকেও সচেতন হতে হবে।
বিস্তারিত দেখুন নিচের ভিডিও রিপোর্টে: