পলি জমে নদীগুলো ভরাট হয়ে যাওয়ায় কিশোরগঞ্জের হাওরগুলোতে পানি ওঠা নামায় বাঁধা পড়ছে। এসব নদীর ধারণক্ষমতা কমে যাওয়াও এবারের অকাল বন্যার একটি কারণ বলে মনে করছেন স্থানীয়রা। তাই নদী ও বিলগুলো খনন করে হাওরে পানির প্রবাহ সচল রাখার কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
তারা বলছেন, এবারের অকাল বন্যার পর হাওর সংশ্লিষ্ট নদী ও বিলগুলোর নাব্য সংকট দেখা দিয়েছে। হাওরে পানি প্রবেশ ও বের হওয়ার একমাত্র পথ এসব নদীতে দীর্ঘদিন পলি জমতে জমতে এগুলোর গভীরতা একেবারেই কমে গেছে। এছাড়া নদীর এই পলি গিয়ে ভরাট হচ্ছে হাওরের মধ্যকার বিলগুলোও।
তাই অকাল বন্যার হাত থেকে রক্ষা করতে নদীগুলো খননের দাবি জানিয়েছেন পরিবেশকর্মী ও স্থানীয়রা।
বিশেষভাবে খননের মাধ্যমে নদীগুলোর পলি পরিবহন ক্ষমতা বাড়ানোর পরামর্শ এই বিশেষজ্ঞের। হাওর সংযুক্ত নদীগুলোর প্রবাহ সচল রাখতে পরিকল্পিত উদ্যোগ আশা করেন পরিবেশকর্মীরা। তারা মনে করেন, এতেই টিকে যেতে পারে এসব এলাকার প্রাকৃতিক ভারসাম্য।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে: