শক্তিশালী বোলিং লাইন নিয়েই বিপিএলের লড়াইয়ে নামবে চিটাগং ভাইকিংস। দলের বেশির ভাগ বোলারই এ দেশীয়। তবে দেশী-বিদেশী মিলিয়ে স্পিনই হবে এই ফ্র্যাঞ্চাইজির অন্যতম প্রধান বোলিং অস্ত্র।
এক মৌসুম বিরতির পর বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ বিপিএল কড়া নাড়ছে দরজায়। ২০ নভেম্বর উদ্বোধনের পর সিজন থ্রি মাঠে গড়াবে ২২ তারিখ।
সেদিন থেকেই শুরু ৬ ফ্র্যাঞ্চাইজির মাঠের লড়াই, শুরু হবে ক্রিকেটারদেরও পারফরমেন্স শো করার মিশন। বিকেএসপিতে অনুশীলন ক্যাম্প চলছে চিটাগং ভাইকিংসের।
সিলেটের ক্রিকেটার কিন্তু আগের সব বিপিএলেই হাত ঘুরিয়েছেন চট্টলার দলের পক্ষে। স্পিনার এনামুল হক জুনিয়র এবারও চিটাগং ভাইকিংসের স্পিন ডিপার্টমেন্টে অন্যতম প্রধান অস্ত্র।
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয়ের নায়ক এনামুল জুনিয়রই বিপিএলের সবচে সফল বাংলাদেশী বোলার। গত দুই বিপিএল মিলিয়ে তার উইকেট শিকারের সংখ্যা ৩১।
এনাম জুনিয়রের পার্টনার হিসেবে এই বিপিএলে ভাইকিংসের জার্সি পড়বেন আরেক সফল স্পিনার ইলিয়াস সানিও। দুজনই জাতীয় দলের বাইরে। তবে বিপিএলের পারফরমেন্স দিয়েই এখনও ফেরার রাস্তা করা অসম্ভব নয়, মনে করেন দুই পরীক্ষিত স্পিনার।
ইলিয়াস সানি, এনামুল জুনিয়রের সঙ্গী হিসেবে ভাইকিংসে পার্ট-টাইম স্পিনার হিসেবে আছেন আরেক উঠতি স্পিনার এবং অলরাউন্ডার আসিফ আহমেদ রাতুল।
এছাড়াও ভাইকিংসের ফরেন তালিকায় পাকিস্তানী স্পিনার সাইদ আজমলে নাম রয়েছে। ছাড়পত্র পেয়ে লংকান স্পিনার জীবন মেন্ডিস শেষ পর্যন্ত আসতে পারলে স্পিন আরও ধারালো হবে চিটাগং ভাইকিংসের।