বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের জিরো লাইনে পুঁতে রাখা আইইডি ও মাইন অপসরণে এক সঙ্গে কাজ করবে বিজিবি ও এমপিএফ। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ ও মিয়ানমার পুলিশ ফোর্সের সীমান্ত সম্মেলনে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে, রোহিঙ্গাসহ যে কোনো অনুপ্রবেশ ঠেকাতে প্রয়োজনে সীমান্ত বন্ধ করে দেওয়া হবে।
বাংলাদেশ-মিয়ানমারের ১শ’ ৮০ কিলোমিটার সীমান্তের প্রায় পুরোটাজুড়েই পাহাড় ও সাগর। এ দীর্ঘ সীমান্ত সুরক্ষিত করতে ঢাকায় হলো বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ, বিজিবি ও মিয়ানমার পুলিশ ফোর্স-এমপিএফ’র সীমান্ত সম্মেলন।
নতুন করে চিহ্নিত হওয়া স্থল মাইন পুঁতে রাখা ইস্যুটি ছাড়াও সম্মেলনে উঠে আসে রহিঙ্গা অনুপ্রবেশ ও ইয়াবা পাচারের বিষয়টি।
সীমান্তে পুঁতে রাখা আইইডি ও মাইনের আঘাতে হতাহতের সংখ্যা কমাতে ঐক্যমতে পৌঁছেছে দু দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী।
বাংলাদেশে থাকা রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নেওয়ার বিষয়ে আলোচনা না হলেও যে কোন অনুপ্রবেশ ঠেকাতে কঠোর মনোভাব দেখাবে বিজিবি এবং এমপিএফ।
সম্মেলনে এমপিএফ জানিয়েছে, বাংলাদেশের দেওয়া তালিকা থেকে মিয়ানমারে তারা ইয়াবা তৈরির কারখানা খুঁজে পায়নি। এ কারণে নতুন করে আরো ৪৯টি কারখানার তালিকা দিয়েছে বিজিবি।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টটে: