অপরাধের নতুন জায়গা সাইবার দুনিয়া। সাইবার অপরাধ ঘটছে দু’ভাবে: হয়রানি এবং তার সূত্র ধরে খুন-ধর্ষণ, অন্যদিকে আছে অর্থ সংক্রান্ত সাইবার অপরাধ। সংগঠিত সাইবার অপরাধের পেছনে কারা? দেশী-বিদেশী কোন কোন চক্র জড়িত এই ধরনের অপরাধে?
বিশ্বজুড়ে সাইবার ক্রাইম বাড়ছে জ্যামিতিক হারে। ২০১৬ সালে মার্কিন নির্বাচন যেমন মনে করিয়ে দেয় সাইবার ক্রাইমের শক্তি, তেমনি বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনায় স্পষ্ট কতদুর পর্যন্ত বিস্তৃত এই নেটওয়ার্ক।
দেশে দেশে সাইবার অপরাধীরা কখনো ইন্টারনেট অপটিক্স আইওটি, কখনো র্যানসম ওয়্যার ব্যবহার করে, কখনোবা বড় প্রতিষ্ঠানের পাওয়ার নেটওয়ার্কে ঢুকে অপরাধ ঘটিয়ে চললেও তাদের সহজে ধরা যাচ্ছে না। সাইবার ক্রাইমকে এ সময়ের জন্য বড় হুমকি বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
সাইবার অপরাধের মাধ্যমে অর্থ-সম্পদ হাতিয়ে নেয়ার ঘটনার সঙ্গে জড়িত কারা? এ বিষয়ে কাজ করছে সিআইডির সাইবার ক্রাইম ইউনিট।
আর্থিক অপরাধের পাশাপাশি ডিজিটাল জগতে এখন আরেক বড় সমস্যা হয়রানি। মূলতঃ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেই ঘটছে হয়রানির ঘটনা। এজন্য ইন্টারনেটের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণের কথা বলছেন সমাজতত্ত্ববিদরা। অপরাধ বিশেষজ্ঞরাও বলছেন গণসচেতনতার কথা।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ডিভাইস যেহেতু ডিজিটাল অপরাধের এক বড় মাধ্যম তাই সন্তানের ছোটবেলা থেকেই মা-বাবাকে এ বিষয়ে সচেতন হতে হবে, ডিভাইস তুলে দেয়ার আগে সন্তানকে সচেতন করতে হবে যাতে বড় হয়ে অপরাধে না জড়ায় সন্তান।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে