দিনের পর দিন বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুপস্থিত থেকে সমালোচিত এক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য। হিন্দি গানের সঙ্গে নেচে ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছেন তিনি। বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদানের পর থেকে নিয়মিত অফিস না করার রেওয়াজ চালু করেন তিনি।
আরেক ভিসির দরজায় শিশুসন্তানহ দাঁড়িয়ে ভিসিকে সন্তানের বাবা দাবি করেছেন এক নারী। সেই ভিসি ভাইরাল হয়েছেন এক ছাত্রীর সঙ্গে অশোভন ভাষায় কথা বলে। এই উপাচার্য প্রথমে আলোচনায় আসেন তার বাড়িতে গড়ে উঠা বিউটি পার্লারের কারণে।
অন্যদিকে ছাত্রলীগকে উন্নয়ন প্রকল্পের টাকা টাকা দিয়ে আলোচনায় এক উপাচার্য। আরেকজন সমালোচিত চিরকূটে ভর্তির কারণে। সবকিছু নিয়ে বিব্রত শিক্ষাবিদরা বলছেন, রাশ টানার সময় এসেছে।
শুধু ঢাকার বাইরের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় নয়, দেশের শীর্ষ দুটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিরাও এখন আলোচনায়।
এর মধ্যে একজন আলোচিত হচ্ছেন নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ করে দিতে ছাত্রলীগ নেতাদের বিনা পরীক্ষায় ভর্তির সুযোগ করে দিয়ে। আরেকজন উন্নয়ন প্রকল্প থেকে ছাত্রলীগকে চাঁদা দেওয়ার অভিযোগের কারণে আলোচিত-সমালোচিত। শিক্ষাবিদরা বলছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ ব্যক্তিদের এমন স্খলন এক কালো ভবিষ্যতের ইঙ্গিত দিচ্ছে।
তারা মনে করেন, খোদ শিক্ষাঙ্গনে অনিয়ম-দুর্নীতি চলতে থাকলে তা সমাজের সব জায়গাতেই ছড়িয়ে পড়বে। শিক্ষাবিদরা বলছেন, প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান একেকটি ব্রান্ড। ব্যক্তি কলঙ্কিত হলে সেই নামে শুধু বড় আঁচড়ই লাগে না, দেশের ভবিষ্যৎকেই অন্ধকারের দিকে নিয়ে যায়।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে: