কোরবানির গরুর হাটে তোলার জন্য শেষ মুহূর্তের পরিচর্যায় ব্যস্ত বিভিন্ন জেলার খামারিরা। বিদেশি গরু আমদানি না হলে ভালো লাভবান হওয়ার আশা করছেন তারা।
দেশের বিভিন্ন হাট থেকে গরু কিনে ছয় মাস বা এক বছর আগে থেকে লালন পালন শুরু করেন নরসিংদীর খামারিরা। এ অঞ্চলের খামারগুলিতে দেশি ও প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে গরু মোটাতাজা করেছেন তারা। খামারগুলিতে ক্রেতা সাধারণের চাহিদার কথা মাথায় রেখে এক লাখ থেকে পাঁচ লাখ টাকা মূল্যের গরু প্রস্তুত করা হয়েছে।
এ জেলায় ছোট বড় মিলিয়ে প্রায় সাড়ে তিন হাজার খামারি দেশি পদ্ধতিতে ২৬ হাজার পশু মোটাতাজা করেছেন।
মেহেরপুরে ছয়শ’ ৪৫টি বাণিজ্যিক খামারসহ ২৮ হাজার পারিবারিক খামারে প্রস্তুত করা হয়েছে ৩৯ হাজার গরু। এসব গরু জেলার হাটগুলি ছাড়াও বাইরের হাটে উঠেছে।
ঝালকাঠির কোরবানির পশু ইতোমধ্যে বিভিন্ন হাট-বাজারে বিক্রি শুরু হয়েছে।
অারও দেখুন ভিডিও রিপোর্টে: