বাতিঘর স্কুলের আয়োজনে বাতিদলের বর্ষাবন্দনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। নজরুল ইন্সটিটিউটে বর্ষাবন্দনার অনুষ্ঠানে অংশ নেয় বিভিন্ন বয়সী শিশুরা।
শিশুদেরকে বাঙ্গালি সংস্কৃতির নানা বিষয়ের সাথে পরিচিত করাতেই বাতিঘর স্কুল। তাদের শিশুদের অংশগ্রহণে রাজধানীর নজরুল ইনস্টিটিউটে অনুষ্ঠিত হলো বাতিদলের বর্ষাবন্দনা।
নেচে গেয়ে অনুষ্ঠানকে প্রাণবন্ত করে তোলে শিশুরা। ৩ থেকে ১৪ বছর বয়সী শিশুরা অংশ নেয় বর্ষাবন্দনায়।
বাতিঘর স্কুলের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে জানান আয়োজকরা। বাতিঘরের পরিচালক তামান্না সেতু বলেন, বাতিঘর কখনোই কোনো শিল্পী তৈরির প্রতিষ্ঠান না, আলাদা করে কোনো নাচ বা গানের শিল্পী তৈরি করতে চাই না। এখানে একটা বাচ্চা এসে নাচ, গান, ছবি আঁকাসহ সবগুলো ক্লাসে সে অংশগ্রহন করে।
এর মাধ্যমে বাংলা সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচিত হয়, বাংলাদেশকে ভালোবাসতে শিখে।
বাতিঘরের অধ্যক্ষ মেহেদী হাসান বলেন, একটা মানুষ বড় হলে চাকরি কিংবা ব্যবসার পাশাপাশি তার ভেতরে অন্য মানুষকে ভালোবাসতে জায়গা তৈরি করতে হবে। তার ভেতরে দেশকে ভালোবাসতে, সমাজকে ভালোবাসতে জায়গা তৈরি করতে হবে। এসব নিয়েই মূলত বাতিঘর কাজ করে।
বাঙ্গালি সংস্কৃতিকে ধারণ করেই শিশুরা এগিয়ে যাবে বলে মনে করে বাতিঘর।