শ্রেণিকক্ষ ও শিক্ষক-সংকটে বিঘ্নিত হচ্ছে শরিয়তপুরের প্রাথমিক শিক্ষা। ৯৯টি ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের কারণে কমেছে নিয়মিত শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি। দ্রুত ভবন ও শিক্ষক সংকট সমাধান করে মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
জেলার ৬ উপজেলার ৬৬৮টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ৯৯টি বিদ্যালয়ের ভবন অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। গত দুই বছরে ১১টি বিদ্যালয় ভবন ভাঙ্গনের কারণে নদী গর্ভেবিলীন হয়ে গেছে। শতাধিক বিদ্যালয়ের জরাজীর্ণ ভবন ছাড়াও রয়েছে আসবাবপত্রের সংকট। শিক্ষার্থীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়েই জরাজীর্ণ ভবনে ক্লাস করছে।
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে কোনও ব্যবস্থা না নেওয়ায় ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক, স্কুল পরিচালনা কমিটি ও অভিভাবকদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।
এখনো শূন্য আছে ২ শতাধিক প্রধান শিক্ষক ও ৩০১টি সহকারী শিক্ষকের পদ। এতে শিক্ষকরা ক্লাস নিতে হিমশিম খাচ্ছেন। দ্রুত সংকট দূর করা গেলে গুণগত মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করা যাবে বলে মনে করছেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা।শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার মানোন্নয়নে দ্রুত সংকেটর সমাধানের আশা করছে সংশ্লিষ্টরা।
আরও বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে-
<iframe width=”854″ height=”480″ src=”https://www.youtube.com/embed/ZlXz2PkstHA” frameborder=”0″ allow=”autoplay; encrypted-media” allowfullscreen></iframe>