লালমনিরহাটে বিমান বন্দরের বিস্তীর্ণ জমি, রানওয়ে ও অন্যান্য অবকাঠামো পড়ে আছে সত্তর বছর ধরে। জেলাবাসী অপেক্ষার প্রহর গুনছেন একদিন চালু হবে তাদের স্বপ্নের বিমান বন্দর। নতুন অর্থনৈতিক গতি পাবে সর্বউত্তরের জেলাটি।
১৯৪৭ সালে ভারত ভাগের পর থেকেই পরিত্যক্ত লালমনিরহাট বিমানবন্দরটি। এক হাজার ১’শত ৬৬ একরের বিমানবন্দরটি এখন শুধুই বিমানবাহিনীর একটি ‘কৃষি খামার’। প্রায় চার মাইল লম্বা রানওয়ে, বিশাল টারমাক, হ্যাঙ্গার এবং ট্যাক্সিওয়ে নিয়ে ঐতিহাসিক বিমানবন্দরটি এখন শুধুই স্মৃতি।
বিমানবন্দরটি চালু হলে নেপাল, ভুটান ও ভারতের অন্তত ১৩টি অঙ্গরাজ্যের সাথে যোগাযোগের ক্ষেত্রে সৃষ্টি হবে এক নতুন দিগন্ত। গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে লালমনিরহাটের বুড়িমারি স্থলবন্দর ও কুড়িগ্রামের সোনাহাট স্থলবন্দর। ভারতের সাথে দ্বিপাক্ষিক চুক্তি হলেই বিমানবন্দরটি চালু করা সম্ভব, মনে করছে জেলা প্রশাসন।
লালমনিরহাটের পরিত্যক্ত এ বিমান বন্দরটি চালু হলে যোগাযোগের ক্ষেত্রে নতুন দ্বার উম্মোচিত হয়ে এ অঞ্চলে ঘটবে অর্থনৈতিক বিপ্লব। কয়েকটি দেশের সাথে প্রসার ঘটবে শিক্ষা ও চিকিৎসা ব্যবস্থার।
আরও দেখুন মিজানুর রহমান মিজু’র ভিডিও রিপোর্টে: