রোহিঙ্গাদের জন্য কক্সবাজারে পর্যাপ্ত ত্রাণ রয়েছে বলে সরেজমিনে দেখা গেছে। দেশের নানা প্রান্ত থেকে প্রতিদিনই বিভিন্ন রাজনৈতিক দল এবং সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন ত্রাণ নিয়ে আসছে।
টেকনাফের বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্প। যারা লাইনে দাঁড়াতে পারে না তাদের খুঁজে বের করে নগদ টাকা দিচ্ছিলেন সাতক্ষীরার এক ব্যক্তি। রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে এরকম সহায়তা করতে প্রতিদিনই ছুটে আসছেন হাজার হাজার মানুষ। কিছুক্ষণ পরপরই চোখে পড়বে ত্রাণ সংগহের দীর্ঘ লাইন। তবে ত্রাণের কোনো সংকট নেই।
বিজিএমইএ সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান বলেন, বাংলাদেশের সর্বস্তরের জনগণ এই আর্থমানবতার সেবায় এই রোহিঙ্গাদের সংকটে এগিয়ে এসেছেন। প্রতিদিনই দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানে এই ক্যাম্পগুলোতে আসছেন এবং তাদেরকে সহযোগিতা করছেন।
বিজিএমইএ সহ-সভাপতি মোহাম্মদ নাসির বলেন, এত রোহিঙ্গাদের খাওয়া ও থাকার ব্যবস্থা করা এবং অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য বাংলাদেশ সারা বিশ্বের প্রশংসা পেয়েছে।
যারা ত্রাণ দিতে এসেছেন তারা বলছেন, মানবতার কাতারে দাঁড়িয়েছেন সবাই। মানুষের এ অনন্য ভালবাসা বিশ্বে নজির স্থাপন করেছে বলে মন্তব্য বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির নির্বাহী পরিচালক ডেভিড বিসলে।
তবে বিশ্ব খাদ্যকর্মসূচি বলছে, পাঁচ লাখ রোহিঙ্গাকে প্রতিদিন খাবার দিতে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে:
।