জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা স্বীকার করেছে, মিয়ানমারের ভেতরে ভায়োলেন্স চলছে বলেই এখনও বাংলাদেশে আসছে রোহিঙ্গারা। আর নতুন করে আসা রোহিঙ্গারাও সেই কথাই তুলে ধরছেন জাতিসংঘসহ বাংলাদেশের প্রতিনিধিদের কাছে। রোহিঙ্গা নারীরা অনেকেই বলছেন, স্বামীদের খুঁজে না পেয়ে আর মিয়ানমার সেনাদের ভয়ে পালিয়ে আসতে বাধ্য হচ্ছেন তারা।
টেকনাফের একেবারে শেষ প্রান্তের শাহপরীর দ্বীপের পথে দিনের আলোয় অল্পসংখক রোহিঙ্গারা আসছেন। রাতে বা ভোরে এসে অনেকে সীমান্তের এপাড়ে কারও বাড়িতে আশ্রয় নিয়ে সকালে পায়ে হেঁটে পৌছে যাচ্ছেন সাবরাং এ বাংলাদেশের সেনা ক্যাম্পে। নতুন আসা রোহিঙ্গা নারীদের অনেকেই জানান, তাদের স্বামী এখনও নিখোঁজ।
এছাড়া অনেকদিন পালিয়ে থেকেও শেষ পর্যন্ত দেশ ছাড়তে বাধ্য হচ্ছেন অনেকে। শিশু থেকে বৃদ্ধ সব বয়সী মানুষের চোখে মুখে রয়েছে অনিশ্চয়তার ছাপ।
জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর-এর কর্মকর্তারা নতুন আসা রোহিঙ্গাদের সঙ্গে কথা বলে এখনও কেন তাদের মিয়ানমার ছাড়তে হচ্ছে সেই কারণ অনুসন্ধান করছেন।
সেনা সদস্যদের দেয়া টোকেন আর বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের দেয়া অর্থ ও খাদ্য সহায়তা পেয়ে শুরুতেই নতুন দেশে আশার আলো দেখছেন উদ্বাস্তুরা।
আরও দেখুন ভিডিও রিপোর্টে: