উইকেটে রান করা কঠিন, মাঠের সীমানা দড়ি তাই ছোট করে দেয়া হয়েছে। তবুও স্বস্তিতে নেই ব্যাটসম্যানরা। শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে রংপুরের দেয়া ২০৩ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে ৬৮ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে বসে খুলনা।
পড়ন্ত বিকেলে মেহেদী হাসান ও জিয়াউর রহমান হাল ধরে দলকে নিয়ে গেছেন ভালো অবস্থানে। অবিচ্ছিন্ন ৬২ রানের জুটিতে তৃতীয় দিন শেষে খুলনা তুলেছে ৫ উইকেটে ১৩০। জিততে চতুর্থ দিন সকালে করতে হবে আরও ৭৩ রান।
প্রথম ইনিংসে খুলনাকে বিপদ থেকে উদ্ধার করে সেঞ্চুরি উপহার দেয়া মেহেদী ও জিয়া সমান ৩০ রানে অপরাজিত আছেন। সোহরাওয়ার্দী শুভ চারটি ও মুকিদুল ইসলাম নিয়েছে একটি উইকেট।
আব্দুর রাজ্জাকের স্পিন জাদুতে ২১১ রানে থামে রংপুরের দ্বিতীয় ইনিংস। প্রথম ইনিংসে ৯ রানে পিছিয়ে থাকায় ২০৩ রানের আগে খুলনাকে আটকানোর চ্যালেঞ্জ সামনে আসে রংপুর বোলারদের।
প্রথম ইনিংসে ৭ উইকেট শিকার করা রাজ্জাক দ্বিতীয় ইনিংসে নেন ৫ উইকেট। ৬০০ উইকেট শিকারের ম্যাচটা স্মরণীয় করে রেখেছেন অসাধারণ নৈপুণ্যে। ষোলোআনা পেতে জয়টাই কেবল বাকি তাদের।