রানা প্লাজা ট্র্যাজেডির ৪ বছর পরও স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারেনি আহতদের অনেকেই। বেদনাবিধুর এক দু:সহ জীবন বয়ে বেড়াতে হচ্ছে তাদের। এরই মধ্যে ঘুরে দাঁড়িয়ে নতুন জীবনের স্বপ্ন দেখছেন অনেকেই।
ইতিহাসের অন্যতম ভয়াবহ ওই ট্র্যাজেডির শিকার হওয়াদের একজন রিনা আক্তার। রানা প্লাজা ট্র্যাজেডি পাল্টে দিয়েছে তার সব গল্প। কেড়ে নিয়েছে যাপিত জীবনের গতি উলট-পালট হয়ে গেছে নিজে ভালো থাকা আর স্বজনদের ভালো রাখার স্বপ্ন।
গাইবান্ধার সোনিয়া যে দুটি পায়ে ভর করে লাল-নীল সুতোয় জীবনের স্বপ্নগুলো কাপড়ের ভাঁজে ভাঁজে তুলে রাখতেন। রানা প্লাজার ধ্বংসস্তুপে তা হারিয়ে গেছে।
সস্তা শ্রমে প্রাইমার্ক,ওয়ালমার্ট কিংবা এইচ এন্ড এম এর মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর ফ্যাশন চাহিদার যোগান দেয়া আড়াই আজারেরও বেশি শ্রমিক কর্মক্ষমতা হারিয়েছে আর নিহত হয়েছে প্রায় সাড়ে ১১শ’। আহত পোশাক শ্রমিকদের জীবন কারো দিকে চেয়ে থেমে নেই। নিজের তাগিদে আবারো ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে।
গাইবান্ধার সুলতান ঘরের কোনে শুরু করেছে মুদি দোকান, শাহ আলম আর কবির আলী জীবনের চাকা ঘুরাতে হাতে নিয়েছে অটোভ্যান। আত্মকর্মসংস্থানকেই প্রাধান্য দিচ্ছে রানা প্লাজায় আহতদের অনেকেই।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে: