কুড়িগ্রামে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে আগামজাতের ধান চাষ। কার্তিকের শুরুতেই ঘরে ধান তুলতে পেরে খুশি কৃষক। আগামজাতের ধান আবাদে দুই ফসলি জমি এখন তিন ফসলিতে পরিণত হয়েছে।
কৃষি বিভাগের পরামর্শে কয়েক বছর ধরে জেলার ফুলবাড়ি, নাগেশ্বরি, উলিপুর ও সদর উপজেলার কৃষক আগামজাতের আমন ধান আবাদ করে আসছে। প্রতি বছর এ জাতের ধান আবাদের পরিধি বাড়ছে।
বাংলাদেশ পরমানু কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউট উদ্ভাবিত বিনা-৭ ও বিনা- ১৭ জাতের ধান ১০০ ক্ষেতে ১১০ দিনের মধ্যে ঘরে তুলতে পারায় এবং সার ও কিটনাশকের খরচ কম লাগায় কৃষকের উৎপাদন ব্যয় কমেছে অনেকটা।
কৃষি কর্মকর্তা ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, চলতি মৌসুমে কুড়িগ্রামে এক লাখ ১৭ হাজার ২৭০ হেক্টর জমিতে আমন ধান চাষের লাগানো হয়েছে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর উপ-পরিচালক বলেন, জেলার বিভিন্ন এলাকায় মাঠ দিবসের আয়োজন করে বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউট রংপুর অঞ্চল।
স্বল্প সময়ের আগামজাতের উচ্চ ফলনশীল ধান জেলার সব জায়গায় ছড়িয়ে দিতে পারলে অনেক বেশি লাভবান হতে পারবে কৃষক।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে