চ্যানেল আই অনলাইন
হৃদয়ে বাংলাদেশ প্রবাসেও বাংলাদেশ
Channelionline.nagad-15.03.24

মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন ও গণকবর সংরক্ষণে উদ্যোগের অভাব

স্বাধীনতার ৪৭ বছর পেরিয়ে গেলেও জামালপুরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন ও গণকবরগুলো এখনো অরক্ষিত। একাত্তরে হানাদার বাহিনীর শক্তিশালী ঘাঁটি ছিল জামালপুর। ৭ মার্চ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষণের পরে মুক্তিকামী জনতা হানাদার বাহিনীর সেই দুর্গ গুড়িয়ে দিয়ে সূচনা করেছিলেন ঢাকা বিজয়ের পথ।

এরই পরিপ্রেক্ষিতে ৭১ এ যুদ্ধকালীন সময়ে হানাদার বাহিনীর অসংখ্য নৃশংতার চিহ্ন আর বধ্যভূমি ছড়িয়ে রয়েছে জামালপুরের বিভিন্ন এলাকায়। জেলা সদরের পিটিআই হেড কোয়াটার, বর্তমান ওয়াপদা রেস্ট হাউস, আশেক মাহমুদ কলেজের ডিগ্রি হোস্টেল টর্চার সেল, ব্রহ্মপুত্রের তীরে শ্মশান ঘাট বধ্যভূমি আর ফৌতি গোরস্থানসহ বেশ কয়েকটি বধ্যভূমিতে ধরে এনে অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিকামী বাঙ্গালীকে হত্যা করা হয়।

সরিষাবাড়ীর বারই পটল এলাকায় এক দিনেই হত্যা করা হয় শতাধিক মুক্তিকামী বাঙালিকে। মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত এসব জায়গা দ্রুত সংস্কার ও সংরক্ষণের দাবী জানিয়েছেন মুক্তিযোদ্ধারা।

১১নং সেক্টরের অনেক যুদ্ধই মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ জায়গা পেয়েছে। মুক্তিযোদ্ধাসহ স্থানীয়দের দাবি সেসব স্মৃতিচিহ্ন সংরক্ষণ করার।

বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে: