যুদ্ধাপরাধী জামায়াত নেতা মীর কাশেম আলীর শুনানি মঙ্গলবার পর্যন্ত মুলতবি করেছেন আদালত। প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের আপিল বেঞ্চে এই শুনানি হয়।
একাত্তরে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে ২০১২ সালের ১৭ জুন গ্রেফতার করা হয় জামায়াতের এই কেন্দ্রীয় নেতাকে। পরের বছর ৫ সেপ্টেম্বর অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে তার যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরু হয়।
মীর কাশেম আলীর বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালের দেওয়া রায়ে ১০টি অভিযোগ প্রমাণিত হয়। এর মধ্যে দু’টি অভিযোগে মৃত্যুদণ্ডাদেশ ও ৮টি অভিযোগে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ডাদেশ দেয়া হয়।
এর বিরুদ্ধে আপিল করলে শুনানি ২ ফেব্রুয়ারি শুরুর কথা থাকলেও আসামীপক্ষের আবেদনের প্রেক্ষিতে পিছিয়ে ৯ ফেব্রুয়ারি ঠিক করা হয়।
শুনানিতে প্রথম দিনে ১০ অভিযোগ ও রাষ্ট্রপক্ষের ১৮ সাক্ষীর বক্তব্য উপস্থাপন করে আসামীপক্ষ।
২০১৪’র ২ নভেম্বর একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধে মীর কাশেম আলীকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।