বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পিতভাবে মিথ্যা ইতিহাস ঢুকানো হয়েছে মিয়ানমারের পাঠ্যপুস্তকে এ। ২০১০ সাল থেকে ছাপা হওয়া ৬ষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণীর ইতিহাস বইতে লেখা হয়েছে।
মিয়ানমার থেকে এদেশে পালিয়ে আসা স্কুল শিক্ষকরা একথা জানিয়েছেন।
মিয়ামারের রাখাইন রাজ্যের রানী স্কুলের প্রধান শিক্ষক নুরুল ইসলাম। অবসরে গেছেন ২০১৪ সালে। মিয়ানমারে নুতন করে সহিংসতা শুরুর মাস আগস্টেও সরকারি পেনশন পেয়েছেন তিনি। ৩ অক্টোবর পর্যন্ত বিভিন্ন এলাকায় পালিয়ে থাকতে পারলেও ৪ অক্টোবর আবারও অভিযান শুরু হলে বান্দরবান জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত পেড়িয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেন ওই শিক্ষক।
তিনি জানান, ভুল ইতিহাস শিখিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে উস্কে দেয়া হচ্ছে মিয়ানমারের তরুণ প্রজন্মকে।
মিয়ানমারের একটি এনজিওতে দোভাষীর কাজ করা একজন ব্যক্তিও বলেছেন একই কথা।
সত্যি ইতিহাস জানলেও চাকরির স্বার্থে বিকৃত ইতিহাস পড়াতে বাধ্য হচ্ছেন স্কুল শিক্ষকরা।
কেবল সাধারন আর রোহিঙ্গারাই শুধু নয়, মিয়ানমারে বিভিন্ন পর্যায়ে সরকারি চাকরি করতেন এমন রোহিঙ্গারাও প্রাণ বাঁচাতে ছুটে এসেছেন বাংলাদেশে।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে: