চাঁদপুর থেকে মাছের আঁশ রপ্তানি হচ্ছে বিদেশে। ওই আঁশ ব্যবহার হচ্ছে ক্যাপসুলের মোড়ক তৈরিতে। বাজার থেকে আঁশ সংগ্রহের পর তা শুকিয়ে বাজারজাতের উপযোগী করছেন শ্রমিকরা।
একসময় মাছর আঁশের কোনো কদর ছিল না। বাজারের মাছপট্টিতে প্রতিদিনই জমা হয় প্রচুর আঁশ। তা নর্দমায় ফেলে নষ্ট করা হতো। এখন সেই আঁশেরই বেড়ে গেছে কদর। আঁশ সংগ্রহের পর ধুয়ে রোদে শুকিয়ে বাজারজাতের উপযোগী করে তুলছেন একদল শ্রমিক।
মাছের আঁশ সংগ্রহকারী একজন জানান, আমরা আঁশ চারমাস শুকাই। শুকানোর পরে পার্টি আসে। তারপরে আমরা চার থেকে পাঁচ মণ একসাথে বিক্রি করি।
মাছের আঁশ কিনতে ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে পাইকাররা আসছেন চাঁদপুরে। মণপ্রতি চার হাজার টাকায় আঁশ কিনছেন তারা। বিদেশে মাছের আঁশের ব্যাপক চাহিদা বলে জানাচ্ছেন তারা।
স্থানীয় একজন পাইকার বলেন, আমরা বাংলাদেশের আনাচে কানাচে যেখানে মাছ কাটে সেখান থেকে আঁশ সংগ্রহ করি। বিদেশে এটার অনেক চাহিদা আছে।
মাছের আঁশের রপ্তানি বাড়াতে সরকারি-বেসরকারি কার্যকর উদ্যোগ প্রয়োজন বলে জানাচ্ছেন স্থানীয়রা।