ভোলা উপকূলে প্রায় অর্ধশতাধিক চর এখনো পরিযায়ী পাখির কলতানে মুখর। কিন্তু কিছু অসাধু শিকারি কৌশলে এসব পাখি শিকার করছে। মেঘনা নদী ও চরে মরা পাখি পড়ে থাকতে দেখা যাচ্ছে। একজন শিকারীকে গ্রেফতার করা হলেও থেমে নেই তাদের অপতৎপরতা।
দ্বীপ জেলা ভোলার চরাঞ্চলে আশ্রয় নিয়েছে বিভিন্ন প্রজাতির পরিযায়ী পাখি। মাঝের চর, মদনপুর, বৈরাগীর চর, চর কুকরিমুকরি, ঢালচর, চর পালিতাসহ অর্ধশতাধিক চরে এখনো পাখির আনাগোনা। কিন্তু এসব দুর্গম চরে ধান ও মাছে বিষাক্ত রাসায়নিক মিশিয়ে পাখি শিকার করা হচ্ছে। ডানা মেলা পাখি ধরতে জাল পাতছে চোরা শিকারিরা।
বিষটোপ খেয়ে অনেক পাখি মারাও পড়ছে, ভেসে আসছে তীরে। রাসায়নিক দিয়ে অজ্ঞান করে ধরা পাখি বিক্রি হচ্ছে হোটেল ও বাসা বাড়িতে।
পাখি শিকার বন্ধ করতে নজরদারি জোরদার করার পাশাপাশি জনসচেতনতা বাড়াতে উদ্যোগ নেয়ার কথা বলছে প্রশাসন।
পরিযায়ীদের অভয়াশ্রম গড়ে তুলতে প্রশাসনের আরো কঠোর ভূমিকা আশা করেন পাখিপ্রেমীরা।
হারুন উর রশীদের রিপোর্টে দেখুন বিস্তারিত: