প্রাকৃতিক কারণ ছাড়াও মানুষের নানা কর্মকাণ্ডে পাহাড়ে ফাটল সৃষ্টি হয়। আর ভারী বর্ষণ হলে সেই ফাটল থেকেই দেখা দেয় ধস। পার্বত্য চট্টগ্রামে ভূমিধসের প্রতিকার হিসেবে বাড়িঘরসহ সব স্থাপনা নির্মাণকাজে পর্যবেক্ষণ, গাছ ও পাহাড় কাটা বন্ধ এবং সবুজ বনায়নের কথা বলছেন বিশেষজ্ঞ ও সরকারের নীতি নির্ধারকরা।
গত জুনে পার্বত্য চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দেড়শর বেশি মানুষের মৃত্যু হয়। ব্যাপক ক্ষতি হয় প্রাকৃতিক পরিবেশ, কৃষি, ঘরবাড়ি ও রাস্তাঘাটসহ বিভিন্ন অবকাঠামোর।
পাহাড় ও বনভূমি উজাড়, অপরিকল্পিত বসতি এবং পানি নিষ্কাশনের সুষ্ঠু ব্যবস্থা না থাকার কথা বলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভূগোল ও পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক এম শাসুল ইসলাম। এর সঙ্গে তিনদিনের ভারী বৃষ্টিতে মাটি নরম হয়ে ভয়াবহ ধসের ঘটনা ঘটছে। এরকম ট্র্যাজেডি যাতে আর না ঘটে সেজন্য সবার আগে রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের কথা বলছেন তারা।
জনসংখ্যার অতিরিক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি ঘরবাড়িসহ সব ধরণের নির্মাণে মনিটরিং এর কথা বলেন সরকারের নীতি নির্ধারকরা। পার্বত্য অঞ্চলকে সবুজে ঢেকে ফেলার পরামর্শ দিয়েছেন এ সেমিনারে অংশগ্রহণকারীরা।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে: