নদী ভাঙন, বর্ষা, ক্ষরার মতো দুর্যোগে অনেক গ্রামের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটি ঘোষণা করা হয় অথবা ভোগান্তি নিয়ে কার্যক্রম চালাতে হয়। এমন বৈরি পরিবেশের সঙ্গে লড়াই করেও ফলের দিক দিয়ে খুব পিছিয়ে নেই গ্রামীণ শিক্ষার্থীরা।
ঢাকার কাছের রাজবাড়ী জেলা। ১৯৯৭ সালে সূর্যনগর প্রতিষ্ঠা করা হয় চর জৌকুড়ী উচ্চ বিদ্যালয়। স্কুল থেকে পদ্মা নদীর দূরত্ব তখন দুই কিলোমিটার। ধীরে ধীরে স্কুলের দিকেই আসতে থাকে পদ্মা। প্রতিষ্ঠার ৩ বছর পর নদী গর্ভে চলে যায় স্কুলটি। আবারো ঘুড়ে দাঁড়ানোর চেষ্টা।
গত ৫ বছরে এ স্কুলটি স্থানান্তরিত হয়েছে একাধিকবার। সেই অবর্ণনীয় কষ্টের কথাই বলছিলেন শিক্ষার্থীরা। শুধু নদী ভাঙনই নয়, অনেক ত্যাগ আর কষ্ট করেই পথ চলতে হয় গ্রামীণ শিক্ষার্থীদের।
গ্রামের শিক্ষার্থীরা বলছে, উদ্দেশ্য যেহেতু লেখাপড়া তাই সব কষ্টই তুচ্ছ মনে হয় তাদের। মানসম্মত শিক্ষার জন্য সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সমান সুযোগ সৃষ্টির তাগিদ দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে: