জানুয়ারির শেষ সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন। এ মাসের তৃতীয় সপ্তাহে তফসিল ঘোষণা করে বির্তকহীন একটি নির্বাচন আয়োজনে প্রস্তুত নির্বাচন কমিশন।
এবার নির্বাচনের আগের রাতের ভোট কারচুপি ঠেকাতে দুই সিটির ভোট হবে ইভিএমে। নির্বাচনে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তা চেয়ে মন্ত্রণালয়গুলোতে চিঠি পাঠিয়েছে ইসি।
২০১৫ সালের ২৮ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয়েছিলো ঢাকার দুই সিটি নির্বাচন। স্থানীয় সরকার সিটি কর্পোরেশন আইন ২০০৯ অনুযায়ী মেয়াদ শেষ হওয়ার ১৮০ দিনের মধ্যে ভোট গ্রহণের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। তাই ভোট কেন্দ্র, ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা নিয়োগসহ যাবতীয় কর্মযঞ্জ ইতোমধ্যে শুরু করে দিয়েছে ইসি। পুরনো ভোটার তালিকাতেই হবে ঢাকার দুই সিটি’র ভোট।
নিরপেক্ষতার স্বার্থে সরকারী কর্মকর্তা ছাড়া বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের কেউ নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করতে পারেন না। আর বিতর্কহীন নির্বাচনের স্বার্থে দুই সিটির পুরো ভোট হবে ইভিএমে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
ঢাকার দুই সিটিতে যুক্ত হওয়া ৩৬ টি ওয়ার্ডের নির্বাচনও একই সঙ্গে হবে বলে জানিয়েছে ইসি। কেননা ওয়ার্ড কাউন্সিলরদের মেয়াদের উপর কর্পোরেশনের মেয়াদ নির্ভর করে না।